২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, শুক্রবার,সন্ধ্যা ৬:১৬

শিরোনাম

ঔষধ ব্যবসায় ড্রাগ লাইসেন্স করার পদ্ধতি

প্রকাশিত: আগস্ট ২৪, ২০২১

  • শেয়ার করুন

 

ডেস্ক রিপোর্টঃ বর্তমান সময়ে ওষুধের দোকান বা ফার্মেসীর ব্যবসা খুবই লাভজনক একটি ব্যবসা। এ ব্যবসায় করতে হলে প্রয়োজন হয় লাইসেন্স করার। ওষুধের দোকান বা ফার্মেসী খুলে বৈধভাবে ওষুধের ব্যবসা করতে চাইলে ড্রাগ লাইসেন্স নেয়া জরুরি। বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ ঔষধ প্রশাসনের কাছ থেকে ড্রাগ লাইসেন্স নিতে হয়।

ঔষধ প্রশাসনের নির্ধারিত ফরম-৭ এর মাধ্যমে আবেদন করতে হয় ড্রাগ লাইসেন্স এর জন্য। আর সাথে জমা দিতে হয় কিছু কাগজপত্র। চলুন জেনে নিই কি কি কাগজপত্র আপনাকে জমা দিতে হবে সে সম্পর্কে। ১. ব্যাংক স্বচ্ছলতার সনদপত্র। ২. লাইসেন্স ফি জমা দেয়ার ট্রেজারী চালান।৩. দোকান ভাড়ার রসিদ বা চুক্তিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। নিজস্ব দোকান হলে দলিলের ফটোকপি।

৪. ফার্মাসিস্টের অঙ্গীকারপত্র। ৫. পৌর এলাকার ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্সের কপি। ফার্মাসিস্টের সনদের জন্য ফার্মেসী কাউন্সিল থেকে আপনাকে ছয় মাস মেয়াদী একটি কোর্স করতে হবে। প্রতি তিন মাস পর পর ঔষধ প্রশাসনের সভা হয়, যেখানে তথ্যগুলো যাচাই বাছাই সাপেক্ষে লাইসেন্স প্রদান করা হয়।

লাইসেন্স ফি ট্রেজারী চালানের মাধ্যমে জমা দিতে হয়। পৌর এলাকার জন্য এই ফি ৩,০০০ টাকা এবং পৌর এলাকার বাইরে ১,৫০০ টাকা। দুই বছর পর পর লাইসেন্স নবায়ন করতে হয়। পৌর এলাকার জন্য নবায়ন ফি ২,০০০ টাকা এবং পৌর এলাকার বাইরে এটি ১,০০০ টাকা।নতুন লাইসেন্স নিতে হলে দুই থেকে তিন মাস সময় লাগে যাচাই বাছাইয়ের জন্য।

আর লাইসেন্স নবায়নের জন্য পাঁচ থেকে সাত কর্ম দিবস অপেক্ষা করতে হয়। এ সম্পর্কিত তথ্যের জন্য আপনি যোগাযোগ করতে পারেন। ঔষধ প্রশাসন, ১০৫-১০৬, মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা-১০০০। টেলিফোন: ৮৮০-২-৯৫৫৬১২৬, ৯৫৫৩৪৫৬ ফ্যাক্স: ৮৮০-২-৯৫৬৮১৬৬ ই-মেইল:drugs@citech.net তথ্যসুত্র: ইন্টারনেট।

  • শেয়ার করুন